DMCA.com Protection Status
সাফল্যের ১১ বছর

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী তরুন নেতৃত্ব।

দৈনিক প্রথম বাংলাদেশ প্রতিবেদনঃ  পরিবর্তিত পরিস্থিতি এবং নতুন বিশ্বের সাথে তাল মেলাতে বিএনপি সহ সকল রাজনৈতিক দলে অপেক্ষাকৃত তরুন নেতৃত্বের আগমন এখন সময়ের দাবী।

সেই হিসাবে আগাম একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে  বিএনপি থেকে মনোনয়ন পেতে আগ্রহি দলের ছাত্র ও যুব সংগঠন এবং অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের এক ঝাক অপেক্ষাকৃত তরুন এবং উদ্যোমী নেতাদের নাম আলোচনায় উঠে এসেছে।

এদের বাইরে বিভিন্ন অঙ্গনের কয়েকজন তারকা প্রার্থীও আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনয়ন পেতে তদবির শুরু করছেন। এসব নেতারা ইতিমধ্যে এলাকায় ব্যাপক গণসংযোগ শুরু করেছেন।


সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া আগামীতে তারেক রহমানকে দলের নেতৃত্বে নিয়ে আসতে চাচ্ছেন। সেক্ষেত্রে তারেক রহমানের নেতৃত্ব সুসংহত করতে দলের তরুণ নেতাদের মধ্য থেকে যোগ্যদের জাতীয় সংসদ সদস্য করে আনতে চান তিনি।

ঈদুল ফিতরের পর খালেদা জিয়া চোখের চিকিৎসা করাতে যুক্ত রাজ্যে যাওয়ার কথা রয়েছে। সেখানে চিকিৎসারত বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান ও তার বড় ছেলে তারেক রহমানের সাথে আগামী নির্বাচন দলীয় প্রার্থী বাঁছাই, আন্দোলন ও সাংগঠনিক কার্যক্রম নিয়ে কথা বলবেন তিনি।
সূত্র জানায়, ভিশন ২০৩০ বাস্তবায়ন এবং ‘নতুন ধারার রাজনীতি ও সরকার’ পরিচালনার জন্য খালেদা জিয়া দলের উদীয়মান নেতাদের অগ্রাধিকার দিতে চাচ্ছেন। অন্যদিকে মোট ভোটারের ৫৪ শতাংশ তরুণদের কাছে টানার জন্যও এ উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে। এ লক্ষ্যে নবীন নেতাদের কয়েকজনকে মনোনয়নের ক্ষেত্রে সবুজ সংকেতও দেওয়া হয়েছে।


সূত্র জানায়, ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব দীর্ঘদিন রয়েছেন বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে। এবার তিনি পাবনার ঈশ্বরদী-আটঘরিয়া থেকে বিএনপির মনোনয়ন পাবেন বলে হাইকমান্ডের সবুজ সংকেত পেয়েছেন।

বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার নাসিরউদ্দিন অসীম ঢাকা-১০, বিএনপির সাবেক সহ দফতর সম্পাদক আবদুল লতিফ জনি ফেনী-৩, সাংগঠনিক সম্পাদক এমরান সালেহ প্রিন্স ময়মনসিংহ-১, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেন চট্টগ্রাম-৯।

ছাত্রদলের এক সময়ের ব্যাপক আলোচিত নেতা সানাউল হক নিরু নরসিংদীর বেলাবো থেকে নির্বাচনে বিএনপির মনোনয়ন পেতে তিনি এলাকায় গণসংযোগ ও কেন্দ্রে যোগাযোগ চালাচ্ছেন।

যুবদলের সভাপতি সাইফুল আলম নীরব ঢাকা-১২ আসন থেকে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন। যুবদলের সিনিয়র সহসভাপতি আবদুস সালাম আজাদ মুন্সীগঞ্জ-২, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি শফিউল বারী বাবু লক্ষ্মীপুর-৪, যুবদলের সহসভাপতি ফরহাদ হোসেন আজাদ পঞ্চগড়-১, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক ইলিয়াস খান এবার বরিশাল-২ আসন থেকে বিএনপির মনোনয়ন পেতে পারেন বলে জানা গেছে।

এ আসনে গত নির্বাচনে দলের প্রার্থী সরফুদ্দিন সান্টু দীর্ঘদিন দেশের বাইরে থাকায় নেতাকর্মী-সমর্থকরা ইলিয়াস খানকে মনোনয়নের জন্য চাচ্ছেন বলে জানা গেছে। বিএনপির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল ফরিদপুর-২ ও বিএনপির সহ প্রচার সম্পাদক ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম আলীম সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ-চৌহালী থেকে মনোনয়ন চাচ্ছেন।

মনোনয়ন দৌড়ে এবার যুক্ত হয়েছেন স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক সভাপতি আবদুল কাদের ভূঁইয়া জুয়েল। সাবেক ছাত্রনেতা বজলুল বাসিত আনজু ঢাকা-১৫,

বিএনপি নির্বাহী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট রফিক সিকদার ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাঞ্ছারামপুর, সালাউদ্দিন ভূইয়া শিশির-বি-বাড়িয়া ও কৃষকদল নেতা তকদির হোসেন জসিম ব্রাহ্মবাড়িয়া-৫, শেখ মোহাম্মদ শামীম ব্রাম্মনবাড়িয়া-২ । 

কানাডা প্রবাসী বিএনপি নেতা ক্যাপ্টেন(অবঃ)মারুফুর রহমান রাজু ব্রাম্মনবাড়িয়া-৪(কসবা-আখাউড়া), বিএনপির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল আওয়াল খান কুমিল্লার দেবীদ্বার, আকরামুজ্জামান বিপ্লব কুমিল্লা-৩, যুবদলের সহসভাপতি মোরতাজূল করিম বাদরূ- কুমিল্লা-৮, তাঁতীদলের সহসভাপতি জাহাঙ্গীর আলম মিন্টু চাঁদপুর-৫, ছাত্রদলের সাবেক সহসভাপতি মোস্তফা খান সফরী চাঁদপুরের মতলব, যুবদলের দফতর সম্পাদক কাজী রফিক চাঁদপুর-৪, ছাত্রদলের সাবেক সহসভাপতি জয়ন্ত কুন্ডু  ঝিনাইদহ-১, ছাত্রদলের সাবেক সহসভাপতি হায়দার আলী লেলিন ভোলা সদর, বিএনপির সহ দপ্তর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু নাটোর-১, ছাত্রদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আনিসুর রহমান তালুকদার খোকন মাদারীপুরের কালকিনি, বিএনপির সহ তথ্য ও গবেষনা সম্পাদক আমিরুজ্জামান শিমুল ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর থেকে মনোয়ন চাচ্ছেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি হাসান মামুন পটুয়াখালীর গলাচিপা, যুবদলের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মামুন হাসান ঢাকা-১৪ এবং ঢাকা উত্তরের সভাপতি এসএম জাহাঙ্গীর ঢাকা-১৮, যুবদল ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি রফিকুল আলম মজনু ফেনী সদর, সাবেক ছাত্রনেতা আবদুল বারী ড্যানি নেত্রকোনা-২ আসন থেকে দলের মনোনয়ন দৌড়ে আছেন।

বিএনপির নির্বাহী কমিটির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুল হক নান্নু ঝালকাঠি-২, যুবদলের কেন্দ্রীয় সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়ন ভোলা-৪, বিএনপির সহ দপ্তর সম্পাদক সাবেক ছাত্রনেতা মুনির হোসেন পটুয়াখালীর দুমকি, স্বেচ্ছাসেবক দল ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি আলী রেজাউর রহমান রিপন নরসিংদী-৫, উত্তরের সভাপতি ইয়াসিন আলী লক্ষ্মীপুর-১, ফরিদপুরের ভাঙ্গা থানা বিএনপি সভাপতি খন্দকার ইকবাল হোসেন সেলিম ফরিদপুর-৩, তাঁতীদলের সহসভাপতি আলহাজ ইউনুস আলী পাবনা-১, স্বেচ্ছাসেবক দলের সহসভাপতি মিজানুর রহমান চৌধুরী সুনামগঞ্জ-৫, যুবদলের সহসভাপতি আবদুল খালেক কুড়িগ্রামের উলিপুর, অ্যাডভোকেট শামসুজ্জামান সিলেট-৪, যুবদলের সাবেক সহসভাপতি মনিরুজ্জামান মনির ফরিদপুর-১, বিএনপির সহ যুব বিষয়ক সম্পাদক মীর নেওয়াজ আলী ঢাকা-৭, সাবেক ছাত্রনেতা ও শ্যামপুর থানা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক আ ন ম সাইফুল ইসলাম ঢাকা-৪, যুবদলের কেন্দ্রীয় নেতা কামরুজ্জামান দুলাল বরিশাল-১, সাবেক ছাত্রনেতা মনিরুজ্জামান মনির পটুয়াখালীর বাউফল, স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা ওয়াহিদ বিন ইমতিয়াজ বকুল নারায়ণগঞ্জ-৩, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক আহ্বায়ক আবদুল মতিন নওগাঁ-২, সাবেক ছাত্রনেতা মাহবুব হাসান খান বাবু চুয়াডাঙ্গা-২, রাজশাহী কলেজের সাবেক ভিপি সাইফুল ইসলাম মার্শাল ভোলাহাট-গোমস্তাপুর, সাবেক ছাত্রনেতা সাইফুল ইসলাম ফিরোজ ঝিনাইদহ-৪, সাবেক ছাত্রনেতা কামাল আনোয়ার ঠাকুরগাঁও-৩, সাবেক ছাত্রনেতা ওবায়দুল হক নাসির টাঙ্গাইল-৮, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা সম্পাদক আক্তারুজ্জামান বাচ্চু ময়মনসিংহ-১০, ছাত্রদলের বর্তমান সহসভাপতি এসএম জাহাঙ্গীর হাসান মুন্সীগঞ্জ-১ থেকে দলের টিকিট প্রত্যাশী।

রাজশাহী মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শফিকুল হক মিলন, রাবির সাবেক নেতা শাহীন শওকত, একই বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক নেতা মতিউর রহমান মন্টু, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি রায়হানুল আলম ও জেলা বিএনপির সভাপতি তোফাজ্জল হোসেন তপু রাজশাহী-৩, রাজশাহী জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল কবির চৌধুরী রাজশাহী-২, জেলা যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বল রাজশাহী-৬, ব্যারিস্টার রাজন রাজশাহী-৫, জেলা যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল কবির চৌধুরী রাজশাহী-২, সাবেক ছাত্রনেতা মামুনুর রশিদ সিলেট-৫, চেয়ারপারসন ও উপদেষ্টা খন্দকার আবদুল মুক্তাদির সিলেট-১, নিখোঁজ বিএনপি নেতা এম ইলিয়াস আলীর স্ত্রী তাহসিনা রুশদির লুনা অথবা ভাই আসকির আলী সিলেট-২ আসন থেকে মনোনয়ন পেতে পারেন।

খুলনা জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আমির এজাজ খুলনা-১, সাংগঠনিক সম্পাদক ফখরুল আলম খুলনা-৩, রাজবাড়ী জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ রাজবাড়ী-২, তোফায়েল লিটন চৌধুরী কুলাউড়া, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নুরুল ইসলাম সাজু সুনামগঞ্জ-৩, হাজী সোহেল খান টুনু সুনামগঞ্জ-৩, সাবেক ছাত্রনেতা নাদের সুনামগঞ্জ-১, কৃষক দল নেতা রিয়াজুদ্দিন আহমেদ রিয়াজ মাগুরার মহম্মদপুর, যুবদল নেতা আবদুল ওয়াহাব সিরাজগঞ্জ-৪ আসন থেকে দলের মনোনয়ন চাচ্ছেন।

বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ সমিতির সদস্য সচিব ও ময়মনিসংহ দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোরশেদ আলম ভালুকা, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন বাহার পটুয়াখালী সদর, সাবেক ছাত্রনেতা দারাদ আহমেদ মৌলভীবাজারের বড়লেখা, আ. হালিম খোকন বাগেরহাটের রামপাল-মোরেলগঞ্জ, স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা গোলাম সরোয়ার সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর, কাদের হালিমী নোয়াখালী-৬,ছাত্রদলের সাবেক নেতা এএসএম শহিদুল্লাহ ইমরান নেত্রকোনা-৫, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক নেতা ওয়ারেছ আলী মামুন জামালপুর সদর, জাকির হোসেন সিরাজগঞ্জ-৭, সাইফুল ইসলাম পটু গোপালগঞ্জ-১, সাবেক ছাত্রনেতা মনিরুজ্জামান মন্টু খুলনা-৬, ডিএম জিয়াউর রহমান রাজশাহী-৪, সাবেক ছাত্রনেতা শহিদুল ইসলাম ও শামসুজ্জামান শামু রংপুর-৩, সাইফুল ইসলাম রংপুর-৬ থেকে দলের মনোনয়ন চাচ্ছেন।

তারকা ফুটবলার সাঈদ হাছান কানন নোয়াখালী-৬ আসন থেকে বিএনপির মনোনয়ন পেতে ব্যাপক গণসংযোগ করে যাচ্ছেন। জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী বেবী নাজনীন নীলফামারী-৪ থেকে বিএনপির মনোনয়ন পেতে যাচ্ছেন এবার। সাবেক ছাত্রনেতা এবিএম মোশাররফ হোসেন পটুয়াখালীর কলাপাড়া থেকে গতবারের মতোই দলের মনোনয়ন প্রত্যাশী।

ইডেন কলেজের সাবেক ভিপি হেলেন জেরিন খান মাদারীপুর , ব্যারিস্টার কায়সার কামাল কলমাকান্দা-দুর্গাপুর, মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্মের কেন্দ্রীয় সভাপতি শামা ওবায়েদ ফরিদপুর-২ আসনে দলের মনোনয়ন পাবেন বলে হাইকমান্ড অনেকটাই নিশ্চিত করেছে বলে জানা গেছে।


সংরক্ষিত আসনের এমপিদের মধ্যে যারা মনোনয়ন চান:
সংরক্ষিত মহিলা আসনের এমপিদের কয়েকজনও এবার নির্বাচনে সরাসরি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চাইছেন। সংরক্ষিত আসনের এমপি সাবেক ছাত্রনেতা সৈয়দা আসিফা আশরাফী পাপিয়া চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১, রেহেনা আক্তার রানু ফেনী-২, ছাত্রদলের সাবেক নেতা নিলোফার চৌধুরী মনি জামালপুর-৫, শাম্মি আক্তার হবিগঞ্জের চুনারুঘাট-মাধবদী থেকে দলের মনোনয়ন পেতে চাচ্ছেন।


প্রথমবারের মত বিএনপি থেকে মনোনয়ন পেতে ইচ্ছুকদের মধ্যে জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্প বেবী নাজনীন বলেন, এলাকাবাসী আমাকে সংসদে পাঠাতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। দলের হাইকমান্ড মনোনয়ন দিলে সহজেই জয়ী হব বলে এলাকাবাসীর ধারণা। জাহাঙ্গীর আলম মিন্টু বলেন, বিএনপির নতুন ধারার রাজনীতি ও দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার “ভিশন ২০৩০” বাস্তবায়নে নতুন নেতৃত্বর বিকল্প নাই। তৃনমূল হতে সকল পর্যায়ে যে সকল নেতা কর্মীরা ৮০ ও ৯০ দশকে এবং ১/১১ দলের পক্ষে কাজ করেছেন তারাসহ এলাকার সকল পর্যায়ের নেতা কর্মীরা আমাকে নির্বাচনে প্রার্থী হিসাবে দেখতে চায়। ফুটবল তারকা সাঈদ হাসান কানন বলেন, হাতিয়ার মানুষ আমাকে সংসদে দেখতে চায়। তাদের অনুপ্রেরণাতেই আমি দল থেকে মনোনয়ন চাচ্ছি।

ইলিয়াস খান বলেন, সাংবাদিকতার পাশাপাশি এলাকার মানুষের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছি। সংসদে যাওয়ার সুযোগ পেলে এলাকার উন্নয়নে সর্বাত্মক চেষ্টা করব। নুরুল ইসলাম নয়ন বলেন, এলাকার সন্তান হিসেবে জনগণ আমাকে চায়। এলাকার মানুষই আমাকে নির্বাচনে লড়ার জন্য জোর তাগিদ দিচ্ছেন।

Share this post

scroll to top
error: Content is protected !!