DMCA.com Protection Status
সাফল্যের ১১ বছর

বড়দিন উপলক্ষ্যে খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীদের প্রতি বেগম খালেদা জিয়ার অভিনন্দন

khaleda-zia-dabe-ifter-partক্যাপ্টেন(অবঃ)মারুফ রাজুঃ  হিংসা-বিদ্বেষ পরিহার করে সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং সব ধরনের অন্যায় অবিচার প্রতিরোধে ব্রতী হওয়া সকলের কর্তব্য বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া।

বড়দিন উপলক্ষে খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে দেয়া এক বাণীতে এ মন্তব্য করেছেন বিএনপি নেত্রী।

দলের দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত ওই বাণীতে খালেদা জিয়া বলেন, ‘শুভ বড়দিন উপলক্ষে আমি বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। তাদের সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করি।’

তিনি বলেন, ‘সত্য, ন্যায় ও করুণার পথ প্রদর্শক মহান যীশুখ্রিস্ট এদিন জন্মগ্রহণ করেছিলেন। বিশ্বের সকল খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীর কাছে তাই এ দিনটি অত্যন্ত মহিমান্বিত ও মর্যাদাপূর্ণ।’ প্রতিটি ধর্মীয় উৎসবের অন্তর্লোক হচ্ছে সম্প্রীতি, সহাবস্থান ও শুভেচ্ছা উল্লেখ করে খালেদা জিয়া বলেন, ‘সকল ধর্মের মর্মবাণী শান্তি ও মানবকল্যাণ। যুগে যুগে মহামানবরা মানুষের সৎ পথে চলার দিশারী হয়েছিলেন। মানুষকে অনুপ্রাণিত করেছিলেন ন্যায় ও কল্যাণের পথে চলতে। মহান যীশুখ্রিস্টও একইভাবে তাদের অনুসারীদের সৎকর্ম ও ন্যায় প্রতিষ্ঠায় উদ্বুদ্ধ করে গেছেন। তাই শুভ বড়দিন একটি সার্বজনীন ধর্মীয় উৎসব।’

বিএনপি চেয়ারপারসন আরো বলেন, ‘মানুষ হিসেবে আমাদের কর্তব্য দেশ, সমাজ ও মানুষের কল্যাণে যার যার অবস্থান থেকে কাজ করে যাওয়া। হিংসা-বিদ্বেষ পরিহার করে সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং সব ধরনের অন্যায় অবিচার প্রতিরোধে ব্রতী হওয়া সকলের কর্তব্য। মহামানবদের জীবনদর্শন যথাযথভাবে উপলব্ধি করতে পারলেই মানবকল্যাণে নিজেদেরকে সম্পৃক্ত করা সম্ভব। আর তাহলেই স্রষ্টার সন্তুষ্টি অর্জনে আমরা সক্ষম হবো।’

Share this post

scroll to top
error: Content is protected !!