DMCA.com Protection Status
সাফল্যের ১১ বছর

কক্সবাজার আনন্দ ভ্রমণে গেলেন না’গন্জ সেভেন মার্ডার কেসের প্রধান আসামী নূর হোসেনের বান্ধবী নীলা

93742_1নারায়ণগঞ্জের সাত খুনের মামলার প্রধান আসামি নূর হোসেনের সঙ্গে নাম উঠে এসেছিল কাউন্সিলর জান্নাতুল ফেরদৌস নীলার। তখন প্রকাশ পেয়েছিল তাদের মধ্যকার পরকীয়ার কথা। এবারের ঈদের আনন্দ কাটাতে তিনি পাড়ি জমিয়েছেন কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে।

জানা যায়, এই ভ্রমণে সাথে আছেন তার কন্যা এবং স্বামী আবু সায়েম। বুধবার দুপুর ২টা ৫১ মিনিটে সমুদ্র সৈকত থেকে তোলা ৫টি ছবি ফেসবুকে পোস্ট করেন তিনি।


মুক্তির পর স্বামী আবু সায়েমের কাছেই থাকছেন নীলা। ১৮ মে নীলাকে সাত খুনের প্রধান আসামি নূর হোসেন সম্পর্কে জানতে আটক করে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। এক ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে ছেড়ে দেয়া হয়। নূর হোসেনের প্রসঙ্গে এর আগে তিনি সাংবাদিকদের কাছে বলেছিলেন, আমি নূরের চোখে সুন্দরী ; আর এটাই আমার অপরাধ। এ জন্য আমার জীবন এখন অভিশপ্ত। নূর হোসেনের কুনজরে পড়ে সর্বস্বান্ত আমি। এলাকার প্রায় সবাই আমাকে নূরের স্ত্রী হিসেবে জানলেও আমার সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক-অধিকার নেই। স্বামীর জীবন রক্ষা ও সন্তান যেন বাবাহারা না হয়; সেজন্য জীবনের বিনিময়ে ‘সূক্ষ্ম’ চাতুরী করতে হয়েছে দীর্ঘদিন।সিদ্ধিরগঞ্জের জালকুড়িতে জুয়েল নামের এক মাদক ব্যবসায়ী পার্টনারকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগে সেভেন মার্ডারের এক মাস পর ২৬ মে পুলিশ নীলাকে গ্রেফতার করে। ২ মাস পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান।

হোটেল শেরাটনে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে রাতযাপন এবং একই সঙ্গে ভারত সফর প্রসঙ্গে কাউন্সিলর নীলা দাবি করেন, তখন আমার মেয়ের বয়স ৫ বছর। তাকে দার্জিলিংয়ের একটি স্কুলে ভর্তির প্রয়োজনে ভারত যাওয়া হয়। ভর্তির সময় নূর হোসেন আমার সন্তানের অভিভাবক হিসেবে স্বাক্ষরও করেন। তবে তার আরেক বন্ধুর ফ্যামিলির সঙ্গে যাওয়ার কারণে পাশাপাশি রুমে থাকলেও কোনো অঘটন ঘটেনি। আর হোটেল শেরাটনে রাতে থাকলেও আলাদা ছিলাম দুজন। আমি খাটে ঘুমিয়েছি আর নূর হোসেন সোফায়।

Share this post

scroll to top
error: Content is protected !!