DMCA.com Protection Status
সাফল্যের ১১ বছর

জিএসপি শর্ত পূরণের প্রতিবেদন যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হয়েছেঃবানিজ্য মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ

image_77226_0.2222jpgযুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের শুল্কমুক্ত সুবিধা বা জিএসপি ফিরে পেতে আরোপিত শর্ত পূরণে অগ্রগতির প্রতিবেদন দেশটির বাণিজ্য দপ্তর ইউনাইটেড স্টেটস ট্রেড রিপ্রেজেন্টেটিভ (ইউএসটিআর)-এ পাঠানো হয়েছে।

মঙ্গলবার দুপুরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এ প্রতিবেদন পাঠায় বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। সাংবাদিকদের এক জবাবে উত্তরে মন্ত্রী বলেন, জিএসপির মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই যুক্তরাষ্ট্র প্রায় সব দেশের জিএসপি সুবিধা বাতিল করে দেয়। এখন নতুন করে যদি আবার জিএসপি সুবিধা দেয় তাহলে বাংলাদেশও পাবে, যদি না এর মধ্যে রাজনীতি ঢুকে পড়ে। প্রতিবেদনে কারখানার জন্য ৬৭ জন পরিদর্শক নিয়োগ ছাড়াও কারখানায় শ্রমিকদের স্বাভাবিক পরিবেশ বিরাজ করছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। মার্কিন বাজারে জিএসপি সুবিধা থাকলেও বেশ কিছু কারণে গত বছরের ২৭ জুন তা স্থগিত করে। পরবর্তী সময়ে দেশটির ইউএসটিআর জিএসপি সুবিধা ফিরিয়ে দিতে ১৬টি শর্ত দেয়। সে সময় একটি অ্যাকশন প্ল্যান দেয়া হয়েছিল।

বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, জিএসপি পূরণে বাংলাদেশের অগ্রগতি সন্তোষজনক। তবে কিছু কিছু শর্ত পুরোপুরি বাস্তবায়নে কিছুটা সময় লাগবে। কিন্তু এগুলো চলমান প্রক্রিয়া। তোফায়েল আহমেদ বলেন, ২০০ জন পরিদর্শকের মধ্যে এরই মধ্যে ৬৭ জনকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। আগামী জুলাইয়ের মধ্যে বাকিদেরও নিয়োগ দেয়া হবে।

ইপিজেডে শ্রম আইন সংশোধনের বিষয়টিও প্রক্রিয়াধীন রয়েছে, শ্রমিকদের ডাটাবেজের কাজও চলমান রয়েছে বলে জানান মন্ত্রী। শ্রমিক নেতা আমিনুল হত্যা মামলা প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, এটির চূড়ান্ত চার্জশিট দেয়া হয়েছে। এটি এখন আইনের নিজস্ব গতিতে চলবে। প্রতিবেদনে ইপিজেডে ট্রেড ইউনিয়ন করার অধিকার দেয়ার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

কারাখানার ভবন সম্পর্কিত নিরাপত্তা এবং ফায়ার সেফটি নিশ্চিত করতে আরো সময় প্রয়োজন উল্লেখ করেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। তিনি বলেন, তৈরি পোশাক শিল্পের জন্য আগামীতে যেসব নতুন ভবন নির্মাণ হবে সেগুলো শতভাগ বিল্ডিং কোড মেনে তৈরি করা হবে। আর বিদ্যমান যেসব কারখানা ভবনে ত্রুটি আছে সেগুলো সংস্কার ও অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে ভবনগুলোর ক্ষেত্রেও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হবে। ফায়ার সেফটির উপকরণসমূহ আমদানির ক্ষেত্রে শুল্কমুক্ত বা শুল্কহার হ্রাসের সুবিধা দেয়া হবে বলেও জানান মন্ত্রী।

বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে যে মার্কিন সরকার জিএসপি ,বাংলাদেশের গনতন্ত্র এবং অন্যান্য গুরূত্বপূর্ন বিষয়ে অচিরেই চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে।এ লক্ষ্যে বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান মজিনাকে জরুরী ভিত্তিতে ২ সপ্তাহের  জন্য ওয়াশিংটন ডেকে পাঠানো হয়েছে

যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের শুল্কমুক্ত সুবিধা বা জিএসপি ফিরে পেতে আরোপিত শর্ত পূরণে অগ্রগতির প্রতিবেদন দেশটির বাণিজ্য দপ্তর ইউনাইটেড স্টেটস ট্রেড রিপ্রেজেন্টেটিভ (ইউএসটিআর)-এ পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এ প্রতিবেদন পাঠায় বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ।
সাংবাদিকদের এক জবাবে উত্তরে মন্ত্রী বলেন, জিএসপির মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই যুক্তরাষ্ট্র প্রায় সব দেশের জিএসপি সুবিধা বাতিল করে দেয়। এখন নতুন করে যদি আবার জিএসপি সুবিধা দেয় তাহলে বাংলাদেশও পাবে, যদি না এর মধ্যে রাজনীতি ঢুকে পড়ে।
প্রতিবেদনে কারখানার জন্য ৬৭ জন পরিদর্শক নিয়োগ ছাড়াও কারখানায় শ্রমিকদের স্বাভাবিক পরিবেশ বিরাজ করছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
মার্কিন বাজারে জিএসপি সুবিধা থাকলেও বেশ কিছু কারণে গত বছরের ২৭ জুন তা স্থগিত করে। পরবর্তী সময়ে দেশটির ইউএসটিআর জিএসপি সুবিধা ফিরিয়ে দিতে ১৬টি শর্ত দেয়। সে সময় একটি অ্যাকশন প্ল্যান দেয়া হয়েছিল।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, জিএসপি পূরণে বাংলাদেশের অগ্রগতি সন্তোষজনক। তবে কিছু কিছু শর্ত পুরোপুরি বাস্তবায়নে কিছুটা সময় লাগবে। কিন্তু এগুলো চলমান প্রক্রিয়া।
তোফায়েল আহমেদ বলেন, ২০০ জন পরিদর্শকের মধ্যে এরই মধ্যে ৬৭ জনকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। আগামী জুলাইয়ের মধ্যে বাকিদেরও নিয়োগ দেয়া হবে।
ইপিজেডে শ্রম আইন সংশোধনের বিষয়টিও প্রক্রিয়াধীন রয়েছে, শ্রমিকদের ডাটাবেজের কাজও চলমান রয়েছে বলে জানান মন্ত্রী।
শ্রমিক নেতা আমিনুল হত্যা মামলা প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, এটির চূড়ান্ত চার্জশিট দেয়া হয়েছে। এটি এখন আইনের নিজস্ব গতিতে চলবে। প্রতিবেদনে ইপিজেডে ট্রেড ইউনিয়ন করার অধিকার দেয়ার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। কারাখানার ভবন সম্পর্কিত নিরাপত্তা এবং ফায়ার সেফটি নিশ্চিত করতে আরো সময় প্রয়োজন উল্লেখ করেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ।
তিনি বলেন, তৈরি পোশাক শিল্পের জন্য আগামীতে যেসব নতুন ভবন নির্মাণ হবে সেগুলো শতভাগ বিল্ডিং কোড মেনে তৈরি করা হবে। আর বিদ্যমান যেসব কারখানা ভবনে ত্রুটি আছে সেগুলো সংস্কার ও অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে ভবনগুলোর ক্ষেত্রেও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হবে।
ফায়ার সেফটির উপকরণসমূহ আমদানির ক্ষেত্রে শুল্কমুক্ত বা শুল্কহার হ্রাসের সুবিধা দেয়া হবে বলেও জানান মন্ত্রী। – See more at: http://www.jjdin.com/?view=details&archiev=yes&arch_date=16-04-2014&type=single&pub_no=807&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&index=0#sthash.qnY5yzsP.dpuf

Share this post

scroll to top
error: Content is protected !!